শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১:১১, ৪ মে ২০২৫
ছবি: সংগৃহীত
পারভীনের শরীরের ৩২ শতাংশ পুড়েছিল বলে জানান ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন শাওন বিন রহমান। তিনি বলেন, ২৭ এপ্রিল রাতে গাজীপুরের বাসন থানার মোগরখাল এলাকার একটি বাসার রান্নাঘরে ওই দুর্ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, দগ্ধ পাঁচজনকে বার্ন ইনস্টিটিউটে আনা হয়। ২৮ এপ্রিল সীমা নামের একজনের মৃত্যু হয়। এরপর ২৯ এপ্রিল তাসলিমা নামের আরেকজন মারা যান। সবশেষ মারা যাওয়া পারভীনের ছেলে আইয়ানের মৃত্যু হয় শনিবার সকালে। সবমিলিয়ে এ ঘটনায় চারজনের মৃত্যু হলো।
নিহত পারভীনের স্বামী মাজহারুল ইসলাম ঘটনার পর বলেছিলেন, ওই বাসায় তারা ভাড়া থাকেন। ঘটনার সময় তিনি বাইরে ছিলেন, খবর পেয়ে বাসায় যান। তিনি বলেন, যতটুকু জানতে পারছি, সিলিন্ডার থেকে ঘরের মধ্যে গ্যাস জমে ছিল। চুলে জ্বালাতে গেলে বিকট শব্দে ঘরের মধ্যে আগুন ধরে যায়। পরে বাড়িতে থাকা অন্যরা পানি দিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলে।
এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, পারভীন আমার স্ত্রী, আয়ান আমার ছেলে। বাকিরাও ওই বাসার ভাড়াটিয়া।
ঢাকা এক্সপ্রেস/আরইউ