ঢাকা, রোববার, ০৪ মে ২০২৫

২১ বৈশাখ ১৪৩২, ০৬ জ্বিলকদ ১৪৪৬

শিরোনাম

Scroll
‘মানবিক করিডর’ বিষয়ে সরকার কোনো চুক্তি স্বাক্ষর করেনি বলে জানিয়েছেন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান
Scroll
স্থায়ী ক্যাম্পাস না থাকায় বেসরকারি ১৬ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে ইউজিসি
Scroll
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলার আপিল আবেদনের শুনানি মঙ্গলবার
Scroll
সৌদি আরব পৌঁছেছেন ২২ হাজার ২০৩ জন হজযাত্রী, আরো একজনের মৃত্যু
Scroll
কক্সবাজারে আরো পাঁচ হাজার রোহিঙ্গা, নতুন রোহিঙ্গার সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ১৮ হাজার
Scroll
নির্বাচন কবে— বিএনপির কাছে জানতে চেয়েছে রাশিয়া: আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী
Scroll
সাবেক স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেকের বাড়ি থেকে ছাত্রলীগ ও যুবলীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার
Scroll
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ফেসবুক পেজ হ্যাক, সতর্ক থাকার আহ্বান
Scroll
পাকিস্তানি রেঞ্জারকে আটক করেছে ভারত, এলওসি বরাবর ভয়াবহ সংঘর্ষ
Scroll
গাজায় অপুষ্টির শিকার হয়ে ৫১ শিশুর মৃত্যু
Scroll
সিঙ্গাপুরের নির্বাচনে পিএপি’র টানা জয়, ছয় দশকের শাসনের ধারা অব্যাহত
Scroll
মেসি-সুয়ারেজের নৈপুণ্যে রেড বুলসের বিপক্ষে জিতল ইন্টার মায়ামি
Scroll
‘তান্ডব’ সিনেমার শুটিং সেটে স্টান্টম্যান মনিরের মৃত্যু

আদানির বিদ্যুৎ আমদানি

৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধান করছে দুদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৩:৪৬, ৩০ এপ্রিল ২০২৫ | আপডেট: ১৬:৫১, ৩০ এপ্রিল ২০২৫

৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধান করছে দুদক

বিদ্যুতের জন্য ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে আওয়ামী লীগ সরকারের চুক্তিতে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে- এনবিআর ‘পাশ কাটিয়ে’ শুল্ক ও কর অব্যাহতির মাধ্যমে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকা ‘ফাঁকি’র হওয়ার অভিযোগ আমলে নিয়ে এবার তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

এ চুক্তির জন্য সাবেক মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস (চুক্তির সময় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব ছিলেন) ও তার নেতৃত্বাধীন কর্তৃপক্ষ ও বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের বিরুদ্ধেও তদন্ত করতে দুদকের উপপরিচালক রেজাউল করিমকে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

এর আগে তদন্তে নেমে আদানির বিদ্যুৎ আমদানিতে প্রায় ৪০ কোটি ডলারের শুল্ক ‘ফাঁকির’ প্রমাণ পায় এনবিআর; বহুল আলোচিত এ চুক্তির সময় সংশ্লিষ্ট সংস্থাকে পাশ কাটিয়ে শুল্ক ও কর অব্যাহতি দেওয়ার তথ্যও উঠে এসেছে সংস্থাটির তদন্তে। এনবিআর চেয়ারম্যান বরাবর চিঠি পাঠিয়ে কর আদায়ের এ সংস্থার প্রতিবেদনসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য দলিল চেয়ে চিঠি দিয়েছে দুদক।

এনবিআরের কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের দল তদন্তে নেমে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে বিদ্যুৎ প্রবেশ ও সঞ্চালনের সময় আমদানির যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণের অংশ হিসেবে কোনো বিল অব এন্ট্রি দাখিলের প্রমাণ পায়নি। এছাড়া তা আইনি পন্থায় নিষ্পত্তি না করার প্রমাণও পায়। এর প্রেক্ষাপটে কর ‘ফাঁকির’ বিপুল এ অর্থ পিডিবির কাছ থেকে আদায়ের সুপারিশ করে এনবিআরের কমিটি।

এবারের তদন্তে সেই প্রতিবেদন, বিদ্যুৎ আমদানির ক্ষেত্রে প্রতি ইউনিটের নির্ধারিত মূল্য ও তা শুল্ক কর আদায়যোগ্য কি না, প্রযোজ্য হলে শুল্ক-কর পরিশোধ করা হয়েছে কি না এবং শুদ্ধ কর ছাড়ের বিষয়ে এনবিআর অনুমতি দিয়েছিল কি না, দেওয়া হয়ে থাকলে এ সংক্রান্ত যাবতীয় রেকর্ডপত্র বা তথ্যাদি এবং আদানি গ্রুপের সাথে পিডিবির চুক্তি খতিয়ে দেখার জন্য শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর কর্তৃক ৯ সদস্যের কমিটির তদন্ত প্রতিবেদনের ফটোকপি চাওয়া হয়েছে চিঠির মাধ্যমে।

এ সম্পর্কিত খবর

আরও পড়ুন