শিরোনাম
ক্রীড়া ডেস্ক
প্রকাশ: ০৯:৫৬, ৩১ জুলাই ২০২৫
ছবি: সংগৃহীত
যোগ করা সময়ের শেষ মুহূর্তে মেসির পাস থেকেই গোল করে মায়ামিকে জয় এনে দেন মার্সেলো ভিগান্ট। শুরুতে অবশ্য অফসাইডের পতাকা উঠেছিল, তবে ভিএআর পরে গোলটি বৈধ ঘোষণা করে। ম্যাচের প্রথম গোলটিও এসেছে মেসির পায়ের ছোঁয়ায়— ৫৮ তম মিনিটে তেলাসকো সেগোভিয়ার গোলেও সহায়তা করেছিলেন তিনি।
৮২ মিনিটে রিভালদো লোজানোর গোলে ম্যাচে সমতা ফেরায় আটলাস। কিন্তু শেষ বাঁশি বাজার ঠিক আগমুহূর্তে আবার মেসির জাদুতে জয় নিশ্চিত করে মায়ামি।
জুলাই মাসেই পাঁচটি ‘অ্যাসিস্ট’ করলেন মেসি, করেছেন ৮টি গোল। ফলে মেজর লিগ সকারে (এমএলএস) মাসসেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কার উঠেছে তার হাতেই।
অল-স্টার ম্যাচে না খেলায় মেসি ও সতীর্থ জর্দি আলবাকে এক ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করেছিল এমএলএস। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে ফেরার ম্যাচেই যেন নিজের জবাবটা মাঠেই দিয়ে দিলেন মেসি।
ম্যাচের প্রথমার্ধেই অবশ্য এগিয়ে যেতে পারত দুই দলই। মায়ামির গোলরক্ষক রোকো রিওস নোভো তিনটি দুর্দান্ত সেভ করে দলকে রক্ষা করেন। অন্যদিকে প্রথমার্ধের শেষ মুহূর্তে লুইস সুয়ারেজের শট লাগে ক্রসবারে।
ম্যাচটি স্মরণীয় হয়ে থাকল রদ্রিগো দি পলের জন্যও। আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপজয়ী এই মিডফিল্ডার গত সপ্তাহে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন ইন্টার মায়ামির সঙ্গে। এই ম্যাচেই হয়েছে তার অভিষেক। জাতীয় দলের সতীর্থ মেসির সঙ্গে এখন ক্লাব ফুটবলেও জুটি বাঁধলেন তিনি। মেসির সঙ্গে দি পলের আন্তরিক সম্পর্কের বিষয়টিও ফুটবলপ্রেমীদের মধ্যে বেশ আলোচিত। দুজন একসঙ্গে জাতীয় দলের হয়ে একসঙ্গে ৬২ ম্যাচ খেলেছেন। মাঠে ও মাঠের বাইরে বিভিন্ন সময় মেসির ঢাল হয়ে দাঁড় হওয়ার কারণে তাকে অনেকে মেসির ‘দেহরক্ষী’ বলেও ডাকেন।
ঢাকা এক্সপ্রেস/আরইউ