শিরোনাম
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ২২:৩০, ৩ মে ২০২৫ | আপডেট: ২২:৩১, ৩ মে ২০২৫
ছবিঃ সংগৃহীত
এতে ট্রাম্প লিখেছেন, ‘ইরান থেকে তেল বা পেট্রোকেমিক্যাল কিনলে সঙ্গে সঙ্গে তাদেরকে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হবে। কোনোভাবেই তারা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ব্যবসা করতে পারবে না।’
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছেন, ‘ইরান যদি তাদের অস্থিতিশীল কর্মকাণ্ড ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীগুলোকে অর্থায়নের জন্য তেল রপ্তানি চালিয়ে যায়, তবে তাদের সহযোগীরাও এর দায় এড়াতে পারবে না’।
এদিকে ইরান এ নিষেধাজ্ঞাকে ‘ওয়াশিংটনের অর্থনৈতিক সন্ত্রাসবাদ’ বলে আখ্যা দিয়েছে। ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র এসমাইল বাঘায়ি এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘নতুন এই নিষেধাজ্ঞা যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘনের আরেকটি সুস্পষ্ট প্রমাণ। উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে বৈধ ও বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নষ্ট করার উদ্দেশ্যে এ নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে’।
খবর এনডিটিভির মার্কিন ট্রেজারি ও পররাষ্ট্র দপ্তর সম্প্রতি ছয়জন ইরানি নাগরিকের পাশাপাশি ইরান ও অন্যান্য দেশের ১৩টি প্রতিষ্ঠানের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তারা ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর পক্ষে তেল ও পেট্রোকেমিক্যাল পণ্য বেচাকেনা এবং ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির উপাদান সংগ্রহে জড়িত।
এছাড়া এ পদক্ষেপের অংশ হিসেবে ইরানের তেল বিক্রিতে সহযোগিতার অভিযোগ থাকা পাঁচটি বিদেশি কোম্পানির ওপরও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।