শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ০৯:২৯, ৫ মে ২০২৫ | আপডেট: ০৯:৪৭, ৫ মে ২০২৫
ছবি: সংগৃহীত
জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক সার্জন ডা. শাওন বিন রহমান এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
দগ্ধদের মধ্যে ছিলেন- সিমা আক্তার (৩০), পারভিন আক্তার (৩৫) ও তার শিশু ছেলে আয়ান (১), তাসলিমা বেগম (৩০) এবং তার মেয়ে তানজিলা (১০)। সবাই একই বাসায় থাকতেন।
ডা. শাওন বিন রহমান জানান, তানজিলার শরীরের ৯০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। একইদিন সকালে মারা যান পারভিন আক্তার (৩৫), যার শরীরের ৩২ শতাংশ দগ্ধ ছিল।
এর আগে গত শনিবার (৩ মে) এক বছরের শিশু আয়ান মারা যায়। সোমবার (২৮ এপ্রিল) সকালে মারা যান সিমা আক্তার (৩০), যিনি ৯০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিলেন। আর মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) মারা যান পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা তাসলিমা বেগম (৩০), যিনি ৯৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিলেন।
গত শনিবার সন্ধ্যা সাতটার দিকে জয়দেবপুরের মোগলখাল এলাকায় এই সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। এরপর রাত পৌনে ১১টার দিকে দগ্ধ পাঁচজনকে উদ্ধার করে বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
নিহত পারভীনের স্বামী মাজহারুল ইসলাম ঘটনার পর বলেছিলেন, ওই বাসায় তারা ভাড়া থাকেন। ঘটনার সময় তিনি বাইরে ছিলেন, খবর পেয়ে বাসায় যান। তিনি বলেন, যতটুকু জানতে পারছি, সিলিন্ডার থেকে ঘরের মধ্যে গ্যাস জমে ছিল। চুলে জ্বালাতে গেলে বিকট শব্দে ঘরের মধ্যে আগুন ধরে যায়। পরে বাড়িতে থাকা অন্যরা পানি দিয়ে আগুন নিভিয়ে ফেলে। এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, পারভীন আমার স্ত্রী, আয়ান আমার ছেলে। বাকিরাও ওই বাসার ভাড়াটিয়া।
ঢাকা এক্সপ্রেস/আরইউ