শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১৮:১৯, ১২ মে ২০২৫
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকাকালে আওয়ামী লীগ ও তাদের সহযোগী সংগঠনগুলো বিভিন্ন মানবাধিকার লঙ্ঘন, গুম, খুন, নির্যাতনসহ সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। ২০২৪ সালের আগস্টে ছাত্র-জনতার গণ–অভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পরও দলটি দেশে-বিদেশে বিভিন্ন রাষ্ট্রবিরোধী ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছে।
এতে আরও উল্লেখ করা হয়, এসব কর্মকাণ্ডে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি, বিচার কার্যক্রমে প্রতিবন্ধকতা ও জনমনে ভীতি সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। ফলে সন্ত্রাসবিরোধী (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ ও সন্ত্রাসবিরোধী আইন, ২০০৯ অনুযায়ী প্রদত্ত ক্ষমতাবলে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনগুলোর সব ধরনের রাজনৈতিক, সাংগঠনিক, প্রচার, মিছিল, সভা-সমাবেশ, গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচারণা অবিলম্বে নিষিদ্ধ করা হলো।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে বিচারকার্য সম্পন্ন না হওয়া পর্যন্ত এই নিষেধাজ্ঞা বহাল থাকবে।