ঢাকা, শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫

১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম

Scroll
বৈদ্যুতিক গোলযোগে বিকেল সোয়া পাঁচটা থেকে মেট্রোরেলের চলাচল বন্ধ
Scroll
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪ শতাধিক
Scroll
রাঙামাটিতে পিকআপ-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৫
Scroll
শি জিনপিং ফোন করেছেন, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি হচ্ছে: যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প
Scroll
পহেলগাম হত্যাকাণ্ড : আসামে গ্রেপ্তার করা হলো ৬ মুসলিমকে
Scroll
গাজায় নতুন করে হামলায় নিহত আরও ৪৫
Scroll
রোমে বাংলাদেশ হাউস পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
Scroll
কুয়েটের ভিসি ও প্রো-ভিসিকে অব্যাহতির প্রজ্ঞাপন জারি
Scroll
টিভিতে খেলা: ক্রিকেট [কলকাতা নাইট রাইডার্স-পাঞ্জাব কিংস (রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস), লাহোর কালান্দার্স-মুলতান সুলতানস (রাত ৯টা, নাগরিক টিভি], ফুটবল [চেলসি-এভারটন (বিকেল ৫.৩০ মি., স্টার স্পোর্টস), বার্সোলোনা-রিয়াল মাদ্রিদ (রাত ২টা, স্পোর্টসজেডএক্স)]

ঢাকার ২২ মোড়ে নতুন সংকেতবাতি, হাতের ইশারায় নিয়ন্ত্রণ বন্ধ

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১৪:০৬, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | আপডেট: ১৫:৪৬, ২৬ এপ্রিল ২০২৫

ঢাকার ২২ মোড়ে নতুন সংকেতবাতি, হাতের ইশারায় নিয়ন্ত্রণ বন্ধ

ঢাকা শহরের ২২টি মোড়ে নতুন করে সংকেতবাতি (ট্রাফিক সিগন্যাল বাতি) বসানো হচ্ছে। এতে ব্যায় হচ্ছে ১৮ কোটি, তৈরি হচ্ছে দেশীয় প্রযুক্তিতে। সংকেতবাতিগুলো তৈরি করছে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)।

বুয়েটের বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যানজট নিয়ন্ত্রণ ও সড়কে শৃঙ্খলা আনতেই সংকেতবাতি বসানো হচ্ছে। স্বল্পমেয়াদি উদ্যোগ হিসেবে ঢাকার একটি ট্রাফিক করিডরে (নির্ধারিত পথে) এগুলো বসছে। এই করিডরের মধ্যে রয়েছে ঢাকা উত্তর সিটির (ডিএনসিসি) ১৪টি এবং ঢাকা দক্ষিণ সিটির (ডিএসসিসি) ৮টি মোড় ও পয়েন্ট।

প্রাথমিকভাবে দুই সিটির দুটি করে চারটি মোড়ে সংকেতবাতি বসানো হচ্ছে। এগুলো হচ্ছে ঢাকা উত্তরের কারওয়ান বাজার ও ফার্মগেট এবং ঢাকা দক্ষিণের বাংলামোটর ও হোটেল ইন্টার কন্টিনেন্টাল মোড়। এর মধ্যে ফার্মগেট, কারওয়ানবাজার ও ইন্টার কন্টিনেন্টাল বাতি বসানোর কাজ প্রায় শেষ।

জানা যায়, স্বাভাবিক সময়ে সংকেতবাতি চালু ও বন্ধের বিষয়টি নিয়ন্ত্রিত হবে স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে। অর্থাৎ স্বয়ংক্রিয়ভাবে নির্দিষ্ট সময় পর পর (টাইম সাইকেল) কোনো এক পাশের রাস্তায় যান চলার কিংবা থামার জন্য সবুজ ও লাল বাতি জ্বলবে বা নিভবে।

সড়কের কোনো একপাশের যানবাহনের চাপ বুঝে প্রয়োজনে এই সংকেতবাতি সনাতন পদ্ধতিতেও (ম্যানুয়ালি) নিয়ন্ত্রণ করা যাবে। যানজট পরিস্থিতি বুঝে ট্রাফিক পুলিশের কর্মকর্তারা নিয়ন্ত্রণকক্ষে থাকা অপারেটরকে (পরিচালক) নির্দেশনা দেবেন। সে অনুযায়ী অপারেটর সবুজ-লাল বাতি জ্বালিয়ে কোনো একপাশের যানগুলোকে চলার বা থামার সংকেত দেবেন।

সংকেতবাতি চালুর পর ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা হাতের ইশারায় যানবাহন নিয়ন্ত্রণ করবেন না। সংকেতবাতি মেনে চলতে হবে সব যানকে। ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা শুধু সংকেত অমান্যকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেবেন।

আরও পড়ুন