শিরোনাম
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: ০৯:১৮, ৮ মে ২০২৫
মালালা ইউসুফজাই, ছবি: সংগৃহীত
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া এক পোস্টে মালালা লেখেন, আমরা একে অপরের শত্রু নই, ঘৃণা ও সহিংসতা আমাদের সাধারণ শত্রু।
সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলায় উভয় দেশে প্রিয়জন হারানো বেসামরিক মানুষদের প্রতি সহানুভূতি জানিয়ে মালালা লেখেন, এই বিপজ্জনক সময়ে আমি পাকিস্তানে আমার বন্ধুবান্ধব, পরিবার এবং আমার সঙ্গে কাজ করা সব সমর্থক, শিক্ষাবিদ ও মেয়েদের কথা ভাবছি।
পোস্টে মালালা আলো লিখেছেন, আমাদের সম্মিলিত নিরাপত্তা ও সমৃদ্ধির জন্য শান্তিই একমাত্র পথ। এই পরিস্থিতিতে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে এখনই সংলাপ আর কূটনৈতিক প্রচেষ্টা শুরু করতে হবে।
মালালা ১৯৯৭ সালের ১২ জুলাই পাকিস্তানের সোয়াত উপত্যকার মিনগোরায় জন্মগ্রহণ করেন। ২০১২ সালের ৯ অক্টোবর স্কুল থেকে ফেরার পথে হামলার শিকার হন কিশোরী মালালা। স্কুলের গাড়িতে মালালা ও তার দুই বান্ধবী তালেবানের গুলিতে আহত হন।
উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যে নিয়ে যাওয়া হয় মালালাকে। সুস্থ হয়ে সেখানেই পড়াশোনা শুরু করেন তিনি। মাত্র ১৭ বছরে বয়সে শান্তিতে নোবেল পান মালালা। এত অল্প বয়সে এর আগে কেউ নোবেল পাননি।
মালালা এখন সপরিবার যুক্তরাজ্যেই বসবাস করছেন। এরই মধ্যে আত্মজীবনী লিখেছেন এই নোবেলজয়ী। বইয়ের নাম ‘আই অ্যাম মালালা: হাউ ওয়ান গার্ল স্টুড আপ ফর এডুকেশন অ্যান্ড চেঞ্জড দ্য ওয়ার্ল্ড’। বাধা ও প্রতিকূলতার মধ্যেও নারীশিক্ষা বিস্তারে সক্রিয় অবদান রেখে চলছেন তিনি।
ঢাকা এক্সপ্রেস/আরইউ