শিরোনাম
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১৩:১৯, ২৩ এপ্রিল ২০২৫
ছবিঃ সংগৃহীত
তবে শিক্ষার্থীরা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত তারা অনশন চালিয়ে যাবেন—প্রয়োজনে প্রাণ দিতেও প্রস্তুত তারা।
উপদেষ্টা সকাল পৌনে ১০টায় কুয়েট ক্যাম্পাসে পৌঁছান এবং শিক্ষার্থীদের সঙ্গে প্রায় এক ঘণ্টা আলোচনা করেন। পরে সাড়ে ১০টার দিকে ক্যাম্পাস ত্যাগ করেন তিনি। এ সময় তাঁর সঙ্গে ছিলেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার, কেসিসির প্রশাসক ফিরোজ সরকার, খুলনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম এবং কুয়েট ছাত্র কল্যাণ পরিচালক ড. মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ ইলিয়াস।
শিক্ষার্থীরা অভিযোগ করেন, শুরু থেকেই তাদের দমন করতে মামলা, বহিষ্কার এবং আবাসিক হল বন্ধের মতো পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। তারা বলেন, “আমরা আলোচনার চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু সাড়া মেলেনি। বরং আমাদের উপর দমন-পীড়ন চালানো হয়েছে। এখন আর পেছনে ফেরার সুযোগ নেই।”
উপদেষ্টা আশ্বস্ত করেন, সরকার শিক্ষার্থীদের দাবিগুলোর প্রতি যথেষ্ট গুরুত্ব দিচ্ছে এবং একটি উচ্চপর্যায়ের তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে, যা সম্পূর্ণ নিরপেক্ষভাবে কাজ করবে।
এদিকে আমরণ অনশনের ৪৩ ঘণ্টা পার হয়েছে। এখন পর্যন্ত অন্তত আটজন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। অনশনরত শিক্ষার্থীদের বক্তব্য, “ভিসিকে পদত্যাগ করতেই হবে—অথবা তাকে অপসারণ করতে হবে। নতুবা আমরা অনশন ছাড়বো না, প্রয়োজনে প্রাণ দেবো।”
ঢাকা এক্সপ্রেস/ বিডি