ঢাকা, শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫

১৩ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম

Scroll
বৈদ্যুতিক গোলযোগে বিকেল সোয়া পাঁচটা থেকে মেট্রোরেলের চলাচল বন্ধ
Scroll
ইরানের বন্দরে ভয়াবহ বিস্ফোরণ, আহত ৪ শতাধিক
Scroll
রাঙামাটিতে পিকআপ-অটোরিকশার সংঘর্ষে নিহত ৫
Scroll
শি জিনপিং ফোন করেছেন, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তি হচ্ছে: যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প
Scroll
পহেলগাম হত্যাকাণ্ড : আসামে গ্রেপ্তার করা হলো ৬ মুসলিমকে
Scroll
গাজায় নতুন করে হামলায় নিহত আরও ৪৫
Scroll
রোমে বাংলাদেশ হাউস পরিদর্শন প্রধান উপদেষ্টার
Scroll
কুয়েটের ভিসি ও প্রো-ভিসিকে অব্যাহতির প্রজ্ঞাপন জারি
Scroll
টিভিতে খেলা: ক্রিকেট [কলকাতা নাইট রাইডার্স-পাঞ্জাব কিংস (রাত ৮টা, স্টার স্পোর্টস), লাহোর কালান্দার্স-মুলতান সুলতানস (রাত ৯টা, নাগরিক টিভি], ফুটবল [চেলসি-এভারটন (বিকেল ৫.৩০ মি., স্টার স্পোর্টস), বার্সোলোনা-রিয়াল মাদ্রিদ (রাত ২টা, স্পোর্টসজেডএক্স)]

পেহেলগাম হামলার আন্তর্জাতিক তদন্তে সহায়তা করবে পাকিস্তান

আন্তর্জাতিক ডেস্ক

প্রকাশ: ১৩:২২, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | আপডেট: ১৩:২৩, ২৬ এপ্রিল ২০২৫

পেহেলগাম হামলার আন্তর্জাতিক তদন্তে সহায়তা করবে পাকিস্তান

পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় আন্তর্জাতিক তদন্তের আহ্বান জানিয়েছে পাকিস্তান। সত্যিই যদি এমন তদন্ত শুরু হয়, তবে তাতে সহযোগিতা করতেও প্রস্তুত রয়েছে ইসলামাবাদ। 

মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। 

তিনি বলেন, পেহেলগামের হামলাকে ব্যবহার করে ভারত এখন সিন্ধু নদ চুক্তি বাতিলের মতো পদক্ষেপ নিচ্ছে। অথচ কোনো ধরনের তদন্ত বা প্রমাণ ছাড়াই পাকিস্তানকে দায়ী করে শাস্তিমূলক সিদ্ধান্ত নিচ্ছে দিল্লি।

তার ভাষায়, পাকিস্তান চায় না এই অঞ্চলে যুদ্ধ পরিস্থিতি তৈরি হোক। কারণ, তেমন কিছু ঘটলে তা গোটা দক্ষিণ এশিয়ার জন্য ভয়াবহ পরিণতি বয়ে আনবে।

প্রসঙ্গত, কাশ্মীরকে ঘিরে পাকিস্তানের সেনাপ্রধানের সাম্প্রতিক এক বক্তব্যের পরই এই হামলার ঘটনা ঘটে। এক সপ্তাহ আগেই, ইসলামাবাদে এক অনুষ্ঠানে তিনি কাশ্মীরকে দেশটির ‘গলার ধমনী’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, একদিন পুরো জম্মু ও কাশ্মীর পাকিস্তানের অংশ হবে। 

তার এই বক্তব্যের কয়েক দিনের মাথায়, ২২ এপ্রিল কাশ্মীরের বৈসরণ উপত্যকায় ভয়াবহ জঙ্গি হামলায় প্রাণ হারান ২৫ জন ভারতীয় এবং একজন নেপালি পর্যটক।

এই হামলার দায় স্বীকার করেছে টিআরএফ নামের একটি সন্ত্রাসী গোষ্ঠী। ভারতীয় গোয়েন্দাদের দাবি, এটি লস্কর-ই-তৈয়বার উপশাখা, যাদের সঙ্গে পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই’র পুরনো সম্পর্ক রয়েছে।

তবে খাজা আসিফ জানিয়েছেন, বর্তমানে লস্কর-ই-তৈয়বা সম্পূর্ণ অকার্যকর একটি গোষ্ঠী। তাদের কেউ কারাগারে, কেউ গৃহবন্দি। আর পাকিস্তান থেকে ভারতে এত বড় হামলা চালানোর মতো সামর্থ্য তাদের আর নেই। 

 

ঢাকা এক্সপ্রেস/এসএআর 

আরও পড়ুন