শিরোনাম
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: ১৪:৩২, ৮ মে ২০২৫
মঙ্গলবার গভীর রাতে পাকিস্তান এবং পাক অধিকৃত কাশ্মীরের নয়টি জায়গায় জঙ্গি পরিকাঠামো লক্ষ্য করে ‘প্রিসিশন স্ট্রাইক’ করা হয়। এই নয়টি জায়গার মধ্যে চারটি পাকিস্তানে এবং পাঁচটি পাক অধিকৃত কাশ্মীরে। বহাওয়ালপুর, মুরিদকে এবং সিয়ালকোট-মূলত এই তিনটি এলাকার জঙ্গিঘাঁটিগুলি গুঁড়িয়ে দেওয়াই ছিল সেনার মূল লক্ষ্য। ওই সব জায়গায় বসেই ভারতে সন্ত্রাসবাদী হানার ছক কষা হয়েছিল বলে দাবি ভারতের। তবে সামরিক অভিযানে কত জনের মৃত্যু হয়েছে, এখনও তা আনুষ্ঠানিক ভাবে জানায়নি ভারত। সরকারি সূত্রে খবর, সর্বদল বৈঠকে রাজনাথ বিরোধী দলের প্রতিনিধিদের জানিয়েছেন, শতাধিক জঙ্গি নিহত হয়েছে। এই অভিযানের খুঁটিনাটি বিরোধী দলগুলির প্রতিনিধিদের ব্যাখ্যা করা হয় বলে সরকারি ওই সূত্র মারফত জানা গিয়েছে।
বৃহস্পতিবার সংসদ ভবনে হওয়া সর্বদল বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন না প্রধানমন্ত্রী। সভাপতিত্ব করেন প্রতিরক্ষামন্ত্রীই। উপস্থিত ছিলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর, অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণসহ মন্ত্রিসভার অন্য সদস্যেরা।
ভারত-পাক সীমান্তে পরিস্থিতি কেমন? ব্যাখ্যা করতে মোদীর বাড়িতে ডোভাল! পাঞ্জাব আর রাজস্থানে ‘হাই অ্যালার্ট’ জারি কংগ্রেসের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যসভার বিরোধী দলনেতা মল্লিকার্জুন খড়্গে এবং লোকসভার বিরোধী দলনেতা রাহুল গান্ধী। তৃণমূলের পক্ষে বৈঠকে যোগ দেন সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়। তা ছাড়া ডিএমকের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন টিআর বালু, আপের পক্ষে সঞ্জয় সিংহ, উদ্ধবসেনার পক্ষে সঞ্জয় রাউত, এনসিপি (এসপি)-র পক্ষে সুপ্রিয়া সুলে।
ঢাকা এক্সপ্রেস/ এমআরএইচ