শিরোনাম
যশোর প্রতিনিধি
প্রকাশ: ১৫:৩৯, ২৪ জুন ২০২৫
বোর্ড কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, প্রতিষ্ঠান প্রধানদের আবেদনের ভিত্তিতে এই অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন যশোর বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. আব্দুল মতিন।
১৪ জন পরীক্ষার্থীর জন্য বোর্ড অনুমোদিত শ্রুতিলেখক বরাদ্দ করা হয়েছে। যেমন, খুলনার রূপসা সরকারি কলেজের পরীক্ষার্থী মিনহাজুল আলমের জন্য শ্রুতিলেখক হিসেবে পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন খুলনা জিলা স্কুলের ১০ শ্রেণির ছাত্র মুশফিকুর রহমান। এমনিভাবে সাতক্ষীরা, কুষ্টিয়া, খুলনা, মাগুরা, নড়াইল, চুয়াডাঙ্গা ও ঝিনাইদহ জেলার বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের পরীক্ষার্থীদের জন্য শ্রুতিলেখক বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট জেলার মাধ্যমিক শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে।
বোর্ডের তালিকা অনুযায়ী যশোর, সাতক্ষীরা, খুলনা, মাগুরা, ঝিনাইদহ, মেহেরপুর, কুষ্টিয়া, লোহাগড়া, বাগেরহাট, চৌগাছা, কালিগঞ্জ, শ্যামনগরসহ বিভিন্ন উপজেলার ১২০ জন শিক্ষার্থী শ্রুতিলেখক ছাড়াই অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় পাবেন। এদের মধ্যে রয়েছেন সুমিরা নুসরাত (যশোর চৌগাছা কলেজ), উৎসব চক্রবর্তী (সাতক্ষীরা), মাহমুদা (নড়াইল), ফারহানা সিদ্দিকা (কুষ্টিয়া), নয়ন ইসলাম (সাতক্ষীরা সিটি কলেজ), নিশাত আনজুম (মেহেরপুর), মায়িশা নোভা (খুলনা), বাইজিদ বিশ্বাস (কুষ্টিয়া), খায়রুজ্জামান হৃদয় (ঝিনাইদহ) প্রমুখ।
পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. আব্দুল মতিন বলেন, “শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী যেসব শিক্ষার্থীর প্রতিবন্ধী কার্ড রয়েছে তারা নির্ধারিত সময়ের অতিরিক্ত সময় পাবে। শ্রুতিলেখক থাকলে ২০ মিনিট, আর না থাকলে ৩০ মিনিট সময় বৃদ্ধি করা হয়েছে।”
তিনি আরও জানান, প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের শারীরিক ও মানসিক সীমাবদ্ধতার কথা বিবেচনা করে এ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে, যাতে তারা সমান সুযোগে অংশ নিতে পারে।
এই উদ্যোগ বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের পরীক্ষায় অংশগ্রহণে সহায়ক ভূমিকা রাখবে। শ্রুতিলেখক সুবিধা এবং সময় বৃদ্ধি তাদের আত্মবিশ্বাস বাড়াবে ও ন্যায্য প্রতিযোগিতার সুযোগ সৃষ্টি করবে।
আপনি চাইলে এই প্রতিবেদনটি অনলাইন নিউজ পোর্টালের জন্য উপযোগী করে শিরোনাম ও সাবহেডিংসহ সংক্ষিপ্ত বা বর্ধিত সংস্করণে তৈরি করে দিতে পারি। জানাতে পারেন কোন ধরনের উপস্থাপন পছন্দ করছেন।
ঢাকা এক্সপ্রেস/ এমআরএইচ