শিরোনাম
ধর্ম ডেস্ক
প্রকাশ: ১০:১৩, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | আপডেট: ১১:০০, ২০ এপ্রিল ২০২৫
ইস্টার সানডে মূলত গুড ফ্রাইডের পর তৃতীয় দিনে পালিত হয়। গুড ফ্রাইডেতে যিশুর ক্রুশবিদ্ধ হওয়ার ঘটনাকে স্মরণ করা হয়। ইস্টার সানডে সেই শোকাবহ দিনের সমাপ্তি টেনে আনে এবং নতুন আশা ও জীবনের প্রতীক হিসেবে উদযাপিত হয়।
দিনটি উপলক্ষ্যে সকাল থেকেই রাজধানীর হোলি রোজারি চার্চে কয়েকদফায় প্রার্থনা হয়। তাতে হিংসা-বিদ্বেষ-সহিংসতা থেকে দূরে থাকার প্রার্থনা করা হয়। এছাড়া, বাংলাদেশের সুখ-সমৃদ্ধির পাশাপাশি অন্তর্বর্তী সরকারের সফলতা কামনা করা হয়। একইসাথে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্যেও প্রার্থনা করা হয়।
আজকের দিনে, বিশ্বজুড়ে খ্রিস্টানরা বিশেষ প্রার্থনা সভা ও উপাসনায় অংশ নিচ্ছেন। বিভিন্ন চার্চ সেজে উঠেছে রঙিন আলো ও ফুলে। এদিন যিশুর পুনরুত্থানের বার্তা পাঠ করা হয় এবং সকলে একে অপরের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করে।
ইস্টার সানডের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহ্য হলো ইস্টার ডিম এবং ইস্টার বানি। ডিম নতুন জীবন ও উর্বরতার প্রতীক, অন্যদিকে ইস্টার বানি (খরগোশ) আনন্দ ও প্রাচুর্যের প্রতীক হিসেবে বিবেচিত হয়। শিশুরা আজ রঙিন ডিম খুঁজে বের করার খেলায় মেতে উঠেছে এবং ইস্টার বানির কাছ থেকে মিষ্টি ও উপহার পাচ্ছে।
বিভিন্ন দেশে ইস্টার সানডে উদযাপনের নিজস্ব ঐতিহ্য রয়েছে। কোথাও বিশেষ ভোজের আয়োজন করা হয়েছে, আবার কোথাও শোভাযাত্রা ও লোকনৃত্য অনুষ্ঠিত হচ্ছে। তবে, উৎসবের মূল সুর একই - যিশুর পুনরুত্থানের আনন্দ এবং মানবজাতির জন্য নতুন আশা।
দিনটি উপলক্ষ্যে সকাল থেকেই রাজধানীর হোলি রোজারি চার্চে কয়েকদফায় প্রার্থনা হয়। তাতে হিংসা-বিদ্বেষ-সহিংসতা থেকে দূরে থাকার প্রার্থনা করা হয়। এছাড়া, বাংলাদেশের সুখ-সমৃদ্ধির পাশাপাশি অন্তর্বর্তী সরকারের সফলতা কামনা করা হয়। একইসাথে গণতন্ত্র ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার জন্যেও প্রার্থনা করা হয়।
ইস্টার সানডে কেবল একটি ধর্মীয় উৎসব নয়, এটি মিলন ও ভালোবাসার দিন। এই দিনে মানুষে মানুষে ভেদাভেদ ভুলে গিয়ে সকলে একসাথে আনন্দ ভাগ করে নেয় এবং নতুন করে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ হয়।
ঢাকা এক্সপ্রেস/ বিডি