শিরোনাম
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১১:০১, ৪ আগস্ট ২০২৫
প্রতীকী ছবি
সম্প্রতি ব্যবহৃত নতুন প্রযুক্তির সাহায্যে বিজ্ঞানীরা বুঝতে পেরেছেন, এটি ইতিহাসের সবচেয়ে বড় বজ্রপাত।
এই নতুন রেকর্ডটি ভেঙেছে আগের ২০২০ সালের বজ্রপাতের রেকর্ড; যা ছিল ৭৬৮ কিলোমিটার। এটাই প্রথম না যে নতুন প্রযুক্তির সাহায্যে বজ্রপাতের রেকর্ড পুনরায় লেখা হয়েছে। ২০২২ সালে বিজ্ঞানীরা দক্ষিণ আমেরিকায় একটি বজ্রপাত শনাক্ত করেন; যেটি ১৭ দশমিক ১০২ সেকেন্ড স্থায়ী হয়েছিল।
তুলনা করলে দেখা যায়, এটি উসাইন বোল্টের ১০০ মিটার দৌড়ের সময়ের প্রায় দ্বিগুণ। এমন কি জাপানের কিশোর দৌড়বিদ সোরাতো শিমিজুর দৌড়ের সময়ের চেয়েও বেশি সময় স্থায়ী হয়েছিল এই বজ্রপাত।
বজ্রপাত মূলত মেঘের মধ্যে তৈরি হয়। মেঘের ভেতরে বরফের কণাগুলো একে অপরের সঙ্গে ঘর্ষণে বিদ্যুৎ তৈরি করে।
একসময় এই বিদ্যুৎ মাটিতে বা অন্য মেঘে আঘাত হানে, যাকে আমরা আকাশে ঝলকানি বা বজ্রপাত হিসেবে দেখি। আগে বজ্রপাত পরিমাপ করা হতো মাটির সেন্সর দিয়ে, কিন্তু এখন ব্যবহার করা হচ্ছে ‘অরবিটাল স্যাটেলাইট’ নামের বিশেষ উপগ্রহ। এই উপগ্রহগুলো মহাকাশে থেকে বজ্রপাত পর্যবেক্ষণ করতে পারে এবং বজ্রপাত যত দূর ছড়িয়ে পড়ে, সেটি পরিমাপ করতে পারে।
ঢাকা এক্সপ্রেস/আরইউ