শিরোনাম
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ২০:৫৪, ২ মে ২০২৫ | আপডেট: ২০:৫৮, ২ মে ২০২৫
গাজা ফ্রিডম ফ্লোটিলার জাহাজে আগুন নেভাতে টাগ বোট থেকে পানি দেওয়া হচ্ছে। ছবি: রয়টার্স
এই হামলার জন্য ইসরায়েলকে দোষারোপ করেছেন জাহাজ যাত্রার আয়োজকরা। জানা যায়, ‘দ্য ফ্রিডম ফ্লোটিল্লা কোয়ালিশন’ নামের একটি আন্তর্জাতিক এনজিও ত্রাণবাহী এই জাহাজটি সেখানে পাঠাচ্ছিল।
দ্য ফ্রিডম ফ্লোটিল্লা কোয়ালিশন থেকে জানায়, দ্য কনসায়েন্স নামের এই জাহাজটিতে রাতে হামলা হয় এবং হামলার পরপরই জাহাজ থেকে জরুরি সংকেত আসে। ভিডিও ফুটেজে অন্ধকারের মধ্যে জাহাজে আগুন জ্বলতে দেখা গেছে। শোনা গেছে বিস্ফোরণের শব্দও।
মাল্টা সরকার জানায়, জাহাজের আগুন পরে নিয়ন্ত্রণে আনা হয়েছে এবং জাহাজটিতে যারা ছিল তারা সবাই নিরাপদে আছে। তবে এনজিও এবং সুইডিশ পরিবেশকর্মী গ্রেটা থুনবার্গ বলেছেন, জাহাজের বিপদ এখনও কাটেনি। তিনি আরো বলেছেন, আমি মাল্টায় ছিলেন এবং ফ্রিডম ফ্লোটিল্লার পরিকল্পিত এই যাত্রায় আমরাও গাজাগামী জাহাজটিতে চড়ার কথা ছিল।
জাহাজটি মাল্টার আঞ্চলিক জলসীমার বাইরে ছিল এবং এতে ১২ জন ক্রু ও চার জন বেসামরিক নাগরিক ছিলেন। যদিও ফ্রিডম ফ্লোটিল্লা বলছে, জাহাজে ছিলেন ৩০ কর্মী। জানা যায়, জাহাজের আগুন নেভাতে মাল্টা সরকার একটি টাগবোট পাঠানোর পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
ইসরায়েল জাহাজে হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ করেন ফ্রিডম ফ্লোটিল্লা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় তাৎক্ষণিক কোনও প্রতিক্রিয়া জানায়নি। তারা জাহাজে হামলার খবরটি খতিয়ে দেখছে বলে জানান।
সূত্র: রয়টার্স