ঢাকা, শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫

১২ বৈশাখ ১৪৩২, ২৭ শাওয়াল ১৪৪৬

শিরোনাম

Scroll
পোপের শেষকৃত্যে যোগ দিতে রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
Scroll
বিশেষ অভিযানে গত ২৪ ঘণ্টায় ঢাকাসহ সারাদেশে ১ হাজার ৬৪২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ
Scroll
ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা ‘সর্বাত্মক যুদ্ধে’ রূপ নিতে পারে: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী
Scroll
ট্রাম্পের বর্ধিত শুল্ক বন্ধ করতে দেশটির ১২ রাজ্যে মামলা
Scroll
কারখানায় গ্যাস সরবরাহে স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
Scroll
পারভেজ হত্যার প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে
Scroll
‘জনতা পার্টি বাংলাদেশ’ নামে নতুন রাজনৈতিক দলের আত্মপ্রকাশ- চেয়ারম্যান চিত্রনায়ক ইলিয়াস কাঞ্চন, মহাসচিব শওকত মাহমুদ
Scroll
সাবেক সংসদ সদস্য সালেহা খানম মারা গেছেন
Scroll
লাইন অব কন্ট্রোলে ভারত ও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর মধ্যে গোলাগুলি
Scroll
গাজায় নিহত আরও ৬০ ফিলিস্তিনি, মারা গেলেন একই পরিবারের ১২ সদস্য
Scroll
ভারত-নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরে সম্প্রতি ঘটে যাওয়া পর্যটক হত্যাকাণ্ড ছিল ‘পরিকল্পিত একটি ঘটনা’: পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বাতিল

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ: ১২:০৫, ২৩ এপ্রিল ২০২৫

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা বাতিল

ছবি: সংগৃহীত

মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) দায়ের করা মামলায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ বাতিল করেছে দেশের সর্বোচ্চ আদালত। বুধবার (২৩ এপ্রিল) প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন আপিল বিভাগের বেঞ্চ এই আদেশ দেন।  

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে উপস্থিত ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। ড. ইউনূসের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন এবং দুদকের পক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আসিফ হোসাইন।  

২০২৩ সালের ৩০ মে মামলাটি দায়ের করেন দুদকের উপপরিচালক গুলশান আনোয়ার প্রধান। মামলার তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়, অভিযুক্তরা ২৫ কোটি ২২ লাখ টাকা আত্মসাৎ করে অবৈধভাবে স্থানান্তর করেছেন, যা মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে দণ্ডনীয় অপরাধ।   

পরবর্তীতে ২০২৩ সালের ১২ জুন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ মামলাটিতে ড. ইউনূসসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন। ওই আদেশ চ্যালেঞ্জ করে ইউনূসসহ সাতজন হাইকোর্টে আবেদন করলে, ১১ জুলাই শুনানি শেষে আদালত তা খারিজ করে দেন।  

পরে ড. ইউনূস আপিল বিভাগে আবেদন করেন। তার আইনজীবীর বক্তব্য অনুযায়ী, মামলা প্রত্যাহারের কোনো বৈধতা ছিল না। অভিযোগ ছিল শ্রমিকদের পাওনা টাকা সরাসরি তাদের অ্যাকাউন্টে বিতরণের বিষয়ে, যা কোম্পানির অর্থ নয়। এই মামলায় তাকে হয়রানি ও অপমান করতেই টার্গেট করা হয়েছে বলে দাবি করা হয়।  

ড. ইউনূস নিজেও এই মামলার পরিপ্রেক্ষিতে বলেন, ‘আমি আইনের মাধ্যমে মোকাবিলা করব। যদি দোষী প্রমাণিত হই, তাহলে শাস্তি মেনে নেব।’  

আরও পড়ুন