শিরোনাম
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: ১৯:২০, ১ আগস্ট ২০২৫
ছবি: সংগৃহীত
রুবিও জানান, ইসরাইলের সম্মতি ছাড়া ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন সম্ভব নয়। তিনি বলেন, ‘পশ্চিমা দেশগুলো বলতে পারে না সেই রাষ্ট্র কোথায় হবে বা সেখানে কে শাসন করবে—তারা কোনো নির্দিষ্ট রূপরেখাও দিতে পারে না।’
তিনি আরো বলেন, ফিলিস্তিনের স্বীকৃতির প্রক্রিয়া শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে সহায়ক নয়, বরং বিপরীত ফলাফল দেবে।
এ ছাড়া, রুবিও অভিযোগ করেন, হামাস এখনও অন্তত ২০ জনকে জীবিত জিম্মি করে রেখেছে এবং ৫০ জনের বেশি মৃতদেহ আটকে রেখেছে। তিনি বলেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকৃতি দেওয়ার পক্ষের দেশগুলো আসলে হামাসের পক্ষেই অবস্থান নিয়েছে।
রুবিও বলেন, ‘দিনশেষে, হামাসের পক্ষে থাকা মানে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে থাকা। আপনি তাদের পুরস্কৃত করছেন।’
অন্যদিকে, ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়া দেশগুলো বলছে, এটি কোনো পুরস্কার নয়, বরং এই অঞ্চলে স্থায়ী শান্তি প্রতিষ্ঠার একটি পূর্বশর্ত।
রুবিও আরো মন্তব্য করেন, ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকৃতির সিদ্ধান্তগুলো চলমান যুদ্ধবিরতির আলোচনায় ‘ক্ষতিকর প্রভাব’ ফেলছে। তিনি বলেন, অনেক দেশের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক চাপের কারণে তারা আন্তর্জাতিক পরিণতি বিবেচনা না করেই এ সিদ্ধান্ত নিচ্ছে।
তার মতে, এই সিদ্ধান্ত বাস্তবতাকে পাল্টাবে না, বরং হামাসকে উৎসাহিত করবে যাতে তারা যুদ্ধবিরতিতে না যায় এবং জিম্মিদের মুক্তি না দেয়।
ঢাকা এক্সপ্রেস/ইউকে