শিরোনাম
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: ১৮:১০, ১৯ জুন ২০২৫
বুধবার রাতে খামেনির ঘোষণার কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই শহরের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে গাড়ি, পিকআপ ও মোটরসাইকেলে চড়ে বেরিয়ে পড়ে নাগরিকরা। অনেকেই গাড়িতে পতাকা বেঁধে, মুখে স্লোগান তুলে ঘুরে বেড়াতে থাকেন। কেউ কেউ জাতীয় সংগীত বাজান, কেউ উচ্চস্বরে চিৎকার করেন—‘আমরা মাথা নত করব না’।
এই জনজোয়ার শুধু রাজধানী তেহরানে সীমাবদ্ধ ছিল না; ইস্পাহান, মাশহাদ, শিরাজসহ অন্যান্য শহরেও একই দৃশ্য দেখা গেছে।
খামেনির ভাষণে ছিল দৃঢ় বার্তা: ‘কোনো রাষ্ট্রীয় চাপের মুখে আত্মসমর্পণ নয়। ইরান নিজের পথেই চলবে, মাথা উঁচু করেই চলবে।’
এই বক্তব্যে যেন নতুন করে আত্মবিশ্বাসে ভরে ওঠে সাধারণ ইরানিরা।
অন্যদিকে, যুক্তরাষ্ট্রে ইরানবিরোধী অবস্থান নিয়ে অভ্যন্তরীণ সমালোচনার ঝড় চলছে। প্রভাবশালী সিনেটর বার্নি স্যান্ডার্স সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটার)-এ লেখেন,‘ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নন। আমাদের পররাষ্ট্র নীতির দিকনির্দেশনা তিনি দিতে পারেন না।’
ইরানের সঙ্গে সম্ভাব্য যুদ্ধের বিরোধিতা করে নিউইয়র্ক শহরে বিক্ষোভ করেন শতাধিক মার্কিন নাগরিক। একই সঙ্গে ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউসের সামনেও হয় যুদ্ধবিরোধী সমাবেশ। বিক্ষোভকারীদের হাতে ছিল “No War With Iran”, “Stop Netanyahu’s War”—এমন সব প্ল্যাকার্ড।
ঢাকা এক্সপ্রেস/ এমআরএইচ