শিরোনাম
আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: ২০:২২, ১৯ জুন ২০২৫
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম রয়টার্স জানায়, ইরানের সঙ্গে সীমান্তবর্তী অঞ্চলে নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেছে তুরস্ক। যদিও এখন পর্যন্ত ইরান থেকে অনিয়মিত অভিবাসনের কোনও ঢল দেখা যায়নি বলে জানিয়েছেন দেশটির এক প্রতিরক্ষা কর্মকর্তা। তিনি আরও বলেন, “আমরা দেশে তৈরি রাডার ও অস্ত্র ব্যবস্থার মাধ্যমে বহুস্তরবিশিষ্ট সমন্বিত আকাশ ও ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা উন্নয়নে কাজ করছি। সম্ভাব্য যুদ্ধের প্রস্তুতিকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে রাখা হচ্ছে।”
ইসরায়েল যখন সরাসরি ইরানের ভূখণ্ডে হামলা চালায়, তখনপরই তুরস্কের ‘কুইক রিঅ্যাকশন অ্যালার্ট’ বাহিনীর যুদ্ধবিমান আকাশে উড়ে যায়। তুর্কি কর্মকর্তাদের আশঙ্কা, ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান আন্তর্জাতিক আকাশসীমা লঙ্ঘন করতে পারে। এ কারণে যুদ্ধবিমানগুলো এখনও সীমান্ত এলাকায় টহল চালিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে বুধবার (১৮ জুন) তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান বলেছেন, “দখলদার ইসরায়েলের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস ও গুণ্ডামির বিরুদ্ধে আত্মরক্ষা ইরানের একেবারে স্বাভাবিক, বৈধ এবং আইনি অধিকার।”
এরদোয়ান আরও বলেন, “নেতানিয়াহু কেবল ইসরায়েলের নয়, গোটা অঞ্চলের নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে বড় হুমকি।” তিনি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহুকে ‘যুদ্ধাপরাধী’ আখ্যা দিয়ে দাবি করেন, গাজায় যেভাবে গণহত্যা চালানো হয়েছে, তাতে নেতানিয়াহু হিটলারকেও ছাড়িয়ে গেছেন।
ঢাকা এক্সপ্রেস/ এমআরএইচ