শিরোনাম
ডেস্ক রিপোর্ট
প্রকাশ: ১৩:১১, ১৮ আগস্ট ২০২৫ | আপডেট: ১৩:২০, ১৮ আগস্ট ২০২৫
ছবি: সংগৃহীত
চাকরির সঙ্গে সঙ্গে তাদের সব সুযোগ সুবিধাও ফেরত দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে মারা যাওয়া তিনজনের পরিবারকে আইন অনুযায়ী প্রাপ্য সুবিধাদি দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আপিল বিভাগ তার পর্যবেক্ষণে বলেছেন, এই বরখাস্তের সিদ্ধান্ত ছিল অসাংবিধানিক এবং নির্বাচন কমিশনের স্বাধীনতা ও সার্বভৌম ক্ষমতার ওপর সরাসরি হস্তক্ষেপ। আদালতের মতে, একটি সংবিধানিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তে সরকারের হস্তক্ষেপ করার সুযোগ নেই।
২০০৭ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময়, দেশের বিভিন্ন উপজেলা নির্বাচন অফিসে কর্মরত ৩২৮ জন কর্মকর্তাকে বরখাস্ত করা হয়।
অভিযোগ ছিল, তারা দায়িত্ব পালনে অনিয়ম ও পক্ষপাতিত্ব করেছেন। তবে দীর্ঘ সময়েও এসব অভিযোগের পক্ষে কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ উপস্থাপন করা সম্ভব হয়নি। বরখাস্ত হওয়া কর্মকর্তারা সেই সময় থেকেই আইনি লড়াই চালিয়ে আসছিলেন।
২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বর আপিল বিভাগের দেওয়া রায়ের বিরুদ্ধে আপিল ও চারটি পৃথক রিভিউ আবেদনের শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন পাঁচ বিচারপতির আপিল বেঞ্চ এ রায় দেন।
ঢাকা এক্সপ্রেস/আরই