ঢাকা, শনিবার, ০৯ আগস্ট ২০২৫

২৫ শ্রাবণ ১৪৩২, ১৪ সফর ১৪৪৭

শিরোনাম

Scroll
মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত: আহতদের চিকিৎসা দিতে ঢাকায় যুক্তরাজ্যের মেডিকেল টিম
Scroll
ইতালিতে বিএনপি নেতাসহ ৩ বাংলাদেশি গুলিবিদ্ধ
Scroll
নির্বাচন কমিশন রবিবার হালনাগাদ ভোটার তালিকার খসড়া প্রকাশ করবে
Scroll
সম্মিলিত প্রচেষ্টায় প্রত্যাশার বাংলাদেশ গড়া তোলা সম্ভব বলে মনে করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান
Scroll
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান দেশের ভবিষ্যৎ প্রধানমন্ত্রী, বললেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর
Scroll
আসন্ন নির্বাচনে কারো পক্ষে বা বিপক্ষে কাজ করব না: সিইসি এ এম এম নাসির উদ্দিন
Scroll
ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধের দাবিতে মধ্যরাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভে উত্তাল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
Scroll
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদলের হল কমিটি দেওয়ার পর ২৪ ঘণ্টা না যেতেই ছয়জনকে অব্যাহতি
Scroll
গাজীপুরে সাংবাদিক মো. আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যা মামলায় আরো তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ
Scroll
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ১৫ আগস্ট রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকে বসবেন

লোকসানে চলা বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে: নৌপরিবহন উপদেষ্টা

দিনাজপুর প্রতিনিধি

প্রকাশ: ১৭:২৬, ৯ আগস্ট ২০২৫

লোকসানে চলা বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে: নৌপরিবহন উপদেষ্টা

ছবি: ঢকা এক্সপ্রেস

যে সব স্থলবন্দর দিয়ে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম হয় না এবং দীর্ঘদিন লোকসানে চলছে, সেসব বন্দর বন্ধ করে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম. সাখাওয়াত হোসেন।

শনিবার সকালে দিনাজপুরের হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দর পরিদর্শনে এসে তিনি এই কথা বলেন। দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এই স্থলবন্দর ঘুরে দেখে তিনি জানান, বর্তমানে দেশে মোট ২৪টি স্থলবন্দর রয়েছে। এর মধ্যে  আটটি বন্দর বন্ধ করার পরিকল্পনা ছিল, যার মধ্যে ইতিমধ্যে চারটি বন্দর বন্ধ করা হয়েছে। বাকি ২০টির মধ্যে কার্যকরভাবে পরিচালিত হচ্ছে মাত্র ১২ থেকে ১৪টি। তিনি বলেন, ‘যেখানে বছরে মাত্র ১০ থেকে ৩০ হাজার টাকা আয় হয়, অথচ খরচ হয় তার চেয়ে অনেক বেশি—সেসব বন্দর আধুনিকায়ন করে কোনো লাভ নেই। কার্যকর ও বড় বন্দরের উন্নয়ন ও আধুনিকায়নই এখন অগ্রাধিকার পাচ্ছে।’

তিনি আরো জানান, কিছু নদীবন্দরও একইভাবে লোকসানে চলছে, যেগুলো বেসরকারি খাতে হস্তান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। এর মাধ্যমে বন্দরগুলো আরো কার্যকর ও লাভজনকভাবে পরিচালিত হবে বলে আশা প্রকাশ করেন উপদেষ্টা।

পরিদর্শনের আগে তিনি বন্দরের সভাকক্ষে কাস্টমস, বন্দর কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করেন। ব্যবসায়ীরা এ সময় বন্দরের রাস্তাঘাট সংস্কার, ওয়্যারহাউজ নির্মাণ, অবকাঠামো উন্নয়ন সহ বিভিন্ন সমস্যা উপস্থাপন করেন এবং দ্রুত সমাধানের দাবি জানান।

পরে উপদেষ্টা হিলি স্থলবন্দর ও কাস্টমসের বিভিন্ন অবকাঠামো ঘুরে দেখেন। এ সময় বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মানজারুল মান্নান, কাস্টমসের রংপুর বিভাগীয় কমিশনার অরুণ কুমার সহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা এক্সপ্রেস/ইউকে

এ সম্পর্কিত খবর

আরও পড়ুন